Active থেকে Passive করার নিয়ম

Active থেকে Passive করার নিয়ম বুঝার জন্যে নিচের টেবিলটি পড়ুন।

১। সে সৃষ্টি করেছে।

২। সে সৃষ্টি হয়েছে।

উপরের দুইটি বাক্যের মধ্যে পার্থক্য কী?

১ নং বাক্য এক্টিভ। ২ নং বাক্য প্যাসিভ।

উপরের টেবিলে আরবি শব্দগুলোর মধ্যে কী কী পার্থক্য লক্ষ্য করেছেন?

ইতোমধ্যে এ নিয়মটা নিশ্চয়ই আবিষ্কার করেছেন যে,

অতীতকালের রুপান্তরের শব্দগুলো এক্টিভ থেকে প্যাসিভ করতে হলে, 

প্রথম অক্ষরে পেশ এবং শেষ থেকে ২য় অক্ষর যের দিলেই প্যাসিভ হয়ে যায়।

এবার আরেকটা টেবিল দেখুন

বর্তমানকালের রুপান্তরের শব্দগুলো এক্টিভ থেকে প্যাসিভ করতে হলে, 

প্রথম অক্ষরে পেশ এবং শেষ থেকে ২য় অক্ষর যবর দিলেই প্যাসিভ হয়ে যায়।

ইয়া চায় যেরকে
ওয়াও চায় পেশকে
আলিফ চায় যবরকে

অতীত কালে মাঝের অক্ষর আলিফ থাকলে ইয়া হয়ে যায়। আগের অক্ষরে যের হয়।
বর্তমান কালে মাঝের অক্ষরে ওয়াও বা ইয়া থাকলে আলিফ হয়ে যায়। আগের অক্ষরে যবর হয়।

নোট – ১

আরবির ক্ষেত্রে ইংরেজির মত প্যাসিভ হয় না

ইংরেজিতে বাক্য প্যাসিভ হয়, কিন্তু কর্তা বা সাবজেক্ট প্যাসিভ হয় না। আরবির ক্ষেত্রে সাবজেক্ট বা কর্তা নিজেই প্যাসিভ হয়।

নোট – ২

প্যাসিভ মানে করাকে হওয়া বানানো।

নোট ৩

ওয়াও, ইয়া, আলিফ এগুলোর উপির হরকত হলে, তারা আগের অক্ষরে নিজেদের হরকত দিয়ে দেয়। এবং নিজেরা আগের হরকত অনুযায়ী চেঞ্জ হয়ে যায়।

যেমন কলা থেকে কীলা, ইকূলু থেকে ইউকলু

নোট ৪

কর্তা নিজে কাজটা করলে সেটা এক্টিভ

কর্তা নিজে কাজটা না করলে, অন্য কেউ তাকে আশ্রয় করে কাজটা করলে সেটা প্যাসিভ।

বাংলায় এক্টিভ থেকে প্যাসিভ করতে হলে করাকে হওয়া বানিয়ে দিলেই হয়ে যায়। বা কৃত যুক্ত করলেই প্যাসিভ হয়।
কর্তার সাথে কে যুক্ত করেও প্যাসিভ করা যায়।